তাজা খবর:

হাসিনাবিরোধী স্লোগানে উত্তাল ধানমন্ডি ৩২ হাসিনার সুধা সদন পুরোটাই ধ্বংসস্তূপ, মালামাল নিয়ে যাচ্ছে জনতা সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ও তার ছেলের ২৮ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ খুলনার শেখ বাড়ি ধংসস্তুপ, বিভিন্ন স্থানে শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভাঙচুর হাসিনা, তুমি ভুল প্রজন্মের সাথে পাঙ্গা নিয়েছো: হাসনাত নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে সচিবালয়ের সামনে সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের হাসিনার বিচার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ Thursday, 6 February, 2025, at 6:17 PM

ENGLISH

আন্তর্জাতিক

ডিআর কঙ্গো সংঘাতে উভয় পক্ষই যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত করতে পারে : অ্যামনেস্টি

নিজস্ব প্রতিবেদক :

প্রকাশ : 20 জানুয়ারি 2025, সোমবার, সময় : 12:56, পঠিত 138 বার

ছবি : সংগৃহীত
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সোমবার জানিয়েছে, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো (ডিআরসি)-র সেনাবাহিনী এবং রুয়ান্ডা-সমর্থিত মিলিশিয়াদের মধ্যে সংঘটিত যুদ্ধে উভয় পক্ষই বেসামরিক লোকেদের এলাকায় বিস্ফোরক নিক্ষেপ করে যুদ্ধের নিয়ম ভঙ্গ করেছে। কিনশাসা থেকে এএফপি এ খবর জানায়।


মানবাধিকার গোষ্ঠীটি একটি নতুন প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ২০২৪ সালের প্রথমার্ধে পূর্ব কঙ্গোতে স্থল থেকে নিক্ষেপিত রকেটের নির্বিচার ব্যবহারের ফলে ১০০ জনেরও বেশি বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে।


"স্বভাবতই ভুল" অস্ত্রের ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য কঙ্গোর সেনাবাহিনী এবং জাতিগত তুতসিদের রক্ষা করার দাবিকারি এম ২৩ মুভমেন্ট উভয় পক্ষই দায়ী।


২০২১ সালের শেষের দিকে এম ২৩ পুনরুত্থানের পর থেকে ৩ থেকে ৪ হাজার রুয়ান্ডার সৈন্যের সহায়তায় ডিআরসি’র খনিজ সমৃদ্ধ পূর্বের বিশাল অংশ দখল করেছে, যার ফলে মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে এবং হাজার হাজার লোক বাস্তুচ্যুত হয়েছে।


হারানো অঞ্চল পুনরুদ্ধারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে, ডিআরসি’র সেনাবাহিনী কিনশাসাপন্থী মিলিশিয়াদের সহায়তায় পাল্টা আক্রমণ করে প্রতিশোধ নিয়েছে।


অ্যামনেস্টির প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে জুলাইয়ের মধ্যে যুদ্ধে, "ঘনবসতিপূর্ণ বিস্তৃত এলাকায় দীর্ঘ সময় ধরে, ১৫০ বারেরও বেশি নিষিদ্ধ বিস্ফোরক অস্ত্র ব্যবহার করা হয়।’


এটি আরও যোগ করেছে, এই আক্রমণগুলোতে ১০০ জনেরও বেশি বেসামরিক নাগরিককে হত্যা এবং শত শত লোককে আহত করে, আন্তর্জাতিক মানবিক আইন লঙ্ঘন করেছে এবং সম্ভবত যুদ্ধাপরাধ করেছে। 


অ্যামনেস্টি বলেছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) উচিত এই হামলাগুলোকে "যুদ্ধাপরাধ হিসেবে বিবেচনা করে এর তদন্ত করা" যাতে দায়ীদের বিচারের আওতায় আনা যায়।


অ্যামনেস্টি আরও বলেছে, "কঙ্গোর কর্তৃপক্ষ দেখিয়েছে যে তারা এটি করতে অনিচ্ছুক বা অক্ষম।


গত বছর আইসিসি বলেছিল যে তারা পুনরায় সংঘাতের তদন্ত শুরু করছে।


সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।




আন্তর্জাতিক পাতার আরও খবর

  • সর্বশেষ সংবাদ

    সর্বাধিক পঠিত

    সম্পাদক ও প্রকাশক: মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিটু

    সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : প্ল্যানার্স টাওয়ার, ১০তলা, ১৩/এ বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, বাংলামটর, শাহবাগ, ঢাকা-১০০০, বাংলাদেশ।
    ফোন: +৮৮-০২-৪১০৬৪১১১, ৪১০৬৪১১২, ৪১০৬৪১১৩, ৪১০৬৪১১৪, ফ্যাক্স: +৮৮-০২-৯৬১১৬০৪, হটলাইন : +৮৮-০১৯২৬৬৬৭০০১-৩
    ই-মেইল : [email protected], [email protected] , Web : http://www.banglakhabor24.com